wkg-MMVl08eLmueYHhpAnL_t2j4 CONSTITUTION OF BANGLADESH: Online Earning past time

Online Earning past time






আউটসোর্সিং: শুরুটা যেভাবে

আউটসোর্সিংয়ে পুরস্কার পাওয়া ১৫ জন ফ্রিল্যান্সারকে নিয়ে মার্চ প্রথম আলোর প্রজন্ম ডটকম পাতায় বিশেষ প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। ওই প্রতিবেদন পড়ে আউটসোর্সিংয়ের কাজ কীভাবে শুরু করতে হয় সে ব্যাপারে অনেক আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন। আউটসোর্সিং শুরু করতে হবে কীভাবে? কোথায় কাজ পাওয়া যাবে? অর্থ আনবেন কীভাবে প্রভৃতি নিয়ে শুরু হচ্ছে এই ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ থাকছে পর্ব-

আউটসোর্সিং: ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সার মানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিংয়ের কাজের খোঁজ থাকে, এমন সাইটে যিনি কাজটা করে দেন, তাঁকে বলা হয় কনট্রাকটর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন) আর যিনি কাজ দেন, তাঁকে বলে বায়ার/এমপ্লয়ার (তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন) 
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়: আউটসোর্সিং সাইট বা অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজগুলো বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা থাকে। যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং তথ্যব্যবস্থা (ইনফরমেশন সিস্টেম), লেখা অনুবাদ, প্রশাসনিক সহায়তা, ডিজাইন মাল্টিমিডিয়া, গ্রাহকসেবা (Customer Service), বিক্রয় বিপণন, ব্যবসাসেবা ইত্যাদি।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: এই বিভাগের মধ্যে আছে আবার ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব প্রোগ্রামিং, -কমার্স, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ওয়েবসাইট টেস্টিং, ওয়েবসাইট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টর মধ্যে আছে ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, গেম ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রিপ্ট ইউটিলিটি, সফটওয়্যার প্লাগ-ইনস, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ইন্টারফেস ডিজাইন, সফটওয়্যার প্রকল্প-ব্যবস্থাপনা, সফটরয়্যার টেস্টিং, ভিওআইপি ইত্যাদি।
নেটওয়ার্কিং ইনফরমেশন সিস্টেম: এর মধ্যে আছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিবিএ-ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইআরপি/সিআরএম ইমপ্লিমেনটেশন ইত্যাদি।
রাইটিং ট্রান্সলেশন: এর মধ্যে আছে কারিগরি নিবন্ধ লেখা (টেকনিক্যাল রাইটিং), ওয়েবসাইট কনটেন্ট, ব্লগ আর্টিকেল রাইটিং, কপি রাইটিং, অনুবাদ, ক্রিয়েটিভ রাইটিং ইত্যাদি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট: এর মধ্যে আছে ডেটা এন্ট্রি, পারসোনাল অ্যাসিসট্যান্ট, ওয়েব রিসার্চ, -মেইল রেসপন্স হ্যান্ডলিং, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি।